তাসলিমা খানম বীথি :
তখনো সাহিত্য আসর শুরু হয়নি। কেমুসাসের সিঁড়ি মাড়িয়ে দুতলা অফিসে গিয়ে ঢু দিয়ে লাইব্রেরীতে চলে যাই। সেখানে থেকে কিছুক্ষণ বই পড়ে আবার অফিসরুমে এসে দেখি ভ্রমনকাহিনি লেখক মোয়াজ আফসার বসে ফোনে কথা বলছে। অফিসকর্মী চা বিস্কুট দেয় আমাদেরকে। আমি আর মোয়াজ ভাই লেখালেখি শুরুটা কিভাবে তা নিয়ে কথা বলি। তারপর আবার সাহিত্য আসর কক্ষে চলে যাই।
2.কবি সাংবাদিক পলিয়ার ওয়াহিদ অতিথিকে নিয়ে কবিতা গল্প গানে 1214 তম সাহিত্য আসর শেষে আবার অফিসরুমে। তবে সেখানে শুধুই সিনিয়র লেখকরাই। কবি কামাল তৈয়ব এই আড্ডার মূল নায়ক তার সামনে কেমুসাস সাধারণ সম্পাদক গল্পকার সেলিম আউয়াল, ডান দিকে বাম দিকে কবি সালেহ আহমদ খসরু, কবি মাহফুজ জোহসহ শেষের দিকে আমরা কয়জন আড্ডা দেই।
লেখকদের বয়স পদপদবি তারুণ্যতা এসব নিয়ে বেশ নাস্তানাবুদ খুনসুটি করেন। যারা এই আড্ডা অংশ থেকে বাদ পড়েন ভাবতেই পারবে না সেখানে কি পরিমান সাহিত্যের রসালো তারুণ্যতা ভরে থাকে। বেশ উপভোগ করার মত। লেখকদের বয়স যাই হোক কেমুসাসের তারুণ্যময় মিস্টি খুনসুটি হেমন্ত সন্ধ্যা চলতে থাকুক।